• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৭
সর্বশেষ :
অবৈধ ফুটপাত উচ্ছেদ দাবিতে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি ‌কি‌শোরগ‌ঞ্জ থানায় আসামিরা দিচ্ছেন ওসিকে বিদায় সংবর্ধনার ক্রেস্ট ঈশ্বরগঞ্জের উন্নয়ন প্রশ্নে কোনো বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য বিদ্যালয়ে অনিয়ম দুর্নীতি অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে বোর্ড উল্টো বরখাস্ত করল সভাপতিকে মধ্যরাতে বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে জামায়াত আমিরের ফেসবুক স্ট্যাটাস কিশোরগঞ্জে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন‌্য দোয়া চাইলেন যুবদল নেতা সৈয়দ শাহ আলম ইমরান খানের জীবিত থাকার কোনো প্রমাণ নেই ইটনায় টিসিবি পণ্য বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কেরানীগঞ্জে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাটে আগুনে দগ্ধ হয়ে নারীর মৃত্যু হোসেনপুরে নবাগত জেলা ডি‌সির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

দক্ষিণ গাজায় সেনা সংখ্যা কমিয়েছে ইসরায়েল

প্রতিনিধি: / ২৩৭ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪

বিদেশ : গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে একটি ব্রিগেড বাদে সব পদাতিক সেনাকে প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল। রোববার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক সামরিক মুখপাত্র এই দাবি করেছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এই বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। এই প্রত্যাহারের ফলে গাজার রাফা শহরে সামরিক অভিযান বিলম্বিত হবে কি না তা স্পষ্ট নয়। ইসরায়েলি নেতাদের দাবি, হামাসকে নির্মূল করতে হলে রাফায় অভিযান পরিচালনা করতে হবে। মিসরের কায়রোতে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে নতুন সমঝোতায় পৌঁছাতে আলোচনা শুরুর দিনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র এই সেনা প্রত্যাহারের কথা জানালেন। রবিবার কায়রোতে পুনরায় আলোচনা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। ছয় মাস আগে ৭ অক্টোবর গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। তবে গত মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মনোযোগ ছিল উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একটি ব্রিগেডে কয়েক হাজার সেনা থাকে। মিসর সীমান্তের কাছে রাফা শহর ফিলিস্তিনিদের শেষ আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। এই শহরে দশ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের পরিসংখ্যান অনুসারে, ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জন নিহত ও ২৫০ জনকে জিম্মি করা হয়েছে। এই হামলার জবাবে গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৩৩ হাজার ১৭৫ জন।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com