• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৫১
সর্বশেষ :
নকল ওষুধ বিক্রির দায়ে টাঙ্গাইলে লাজফার্মাকে জরিমানা ২ লাখ অবৈধ ফুটপাত উচ্ছেদ দাবিতে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি ‌কি‌শোরগ‌ঞ্জ থানায় আসামিরা দিচ্ছেন ওসিকে বিদায় সংবর্ধনার ক্রেস্ট ঈশ্বরগঞ্জের উন্নয়ন প্রশ্নে কোনো বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য বিদ্যালয়ে অনিয়ম দুর্নীতি অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে বোর্ড উল্টো বরখাস্ত করল সভাপতিকে মধ্যরাতে বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে জামায়াত আমিরের ফেসবুক স্ট্যাটাস কিশোরগঞ্জে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন‌্য দোয়া চাইলেন যুবদল নেতা সৈয়দ শাহ আলম ইমরান খানের জীবিত থাকার কোনো প্রমাণ নেই ইটনায় টিসিবি পণ্য বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কেরানীগঞ্জে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাটে আগুনে দগ্ধ হয়ে নারীর মৃত্যু

আঠারোমাইল সৈয়দ ঈসা কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ : মুল ফটকে তালা : শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া, খুলনা প্রতিনিধি  / ২১৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪
আঠারোমাইল সৈয়দ ঈসা কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ

খুলনার ডুমুরিয়া সৈয়দ ঈসা টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ জি এম আব্দুস সাত্তারকে অবরুদ্ধ করে রাখে ওই প্রতিষ্ঠানের বেতন বঞ্চিত শিক্ষকরা। এ সময়ে শিক্ষকরা মুল ফটকে তালা লাগিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। সাড়ে তিন ঘন্টা পর শিক্ষকদের সকল প্রকার ডকুমেন্টস এবং অর্থ আগামী শনিবার ফেরত দেয়ার শর্তে মেলে মুক্তি। রবিবার দুপুর ১২ টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।

 

সরেজমিন যেয়ে ও একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠার ২১ বছর পর ২০২২ সালে আঠারোমাইল সৈয়দ ঈসা এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ এমপিও হয়। এমপিও হওয়ার পরে ৪০ জন শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন হওয়ায় কথা থাকলেও অধ্যক্ষ অনিয়ম করায় অধিকাংশ শিক্ষক -কর্মচারীর বেতন হয় না। দীর্ঘ দিন বেতন না হওয়ায় এবং বার বার বেতন পাশ করার কথা বলে উৎকোচ গ্রহন করায় বেশ কিছু দিন ধরে শিক্ষকরা বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিতে থাকে।

 

অধ্যক্ষ কোনো শুনানীতে হাজির হয় না। নিরুপায় হয়ে শিক্ষকরা রবিবার অধ্যক্ষকে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে। এসময়ে তারা কলেজের মুল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরে কয়েকজন সিনিয়র শিক্ষক এর মধ্যস্থতায় আগামী শনিবার সকল প্রকার কাগজ ফেরত দেওয়ার শর্তে বিকেল সাড়ে ৩ টায় তালা খুলে দেওয়া হয়।

 

এ ব্যাপারে আন্দোলনকারী শিক্ষক এম এম আলাউদ্দিন বলেন, নানা অপকর্মের প্রতিবাদে দীর্ঘ দিন ধরে আন্দোলন করে
আসছি। বার বার অধ্যক্ষ কথা দিয়ে কথা রাখে না। যে কারণে আমরা তাকে অবরুদ্ধ করে রাখি। পরে শনিবার পর্যন্ত সময় নিয়েছেন।

 

অধ্যক্ষ জি এম আব্দুস সাত্তার বলেন, ভূল বোঝাবুঝির কারণে সমস্যা হচ্ছে।

 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মুহাম্মদ আল-আমিন বলেন, ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের অপকর্মের কারণে সিংহভাগ শিক্ষক এর বেতন হয়নি। এ ব্যাপারে তদন্ত চলমান রয়েছে।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com