• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৫
সর্বশেষ :
নকল ওষুধ বিক্রির দায়ে টাঙ্গাইলে লাজফার্মাকে জরিমানা ২ লাখ অবৈধ ফুটপাত উচ্ছেদ দাবিতে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি ‌কি‌শোরগ‌ঞ্জ থানায় আসামিরা দিচ্ছেন ওসিকে বিদায় সংবর্ধনার ক্রেস্ট ঈশ্বরগঞ্জের উন্নয়ন প্রশ্নে কোনো বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য বিদ্যালয়ে অনিয়ম দুর্নীতি অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে বোর্ড উল্টো বরখাস্ত করল সভাপতিকে মধ্যরাতে বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে জামায়াত আমিরের ফেসবুক স্ট্যাটাস কিশোরগঞ্জে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন‌্য দোয়া চাইলেন যুবদল নেতা সৈয়দ শাহ আলম ইমরান খানের জীবিত থাকার কোনো প্রমাণ নেই ইটনায় টিসিবি পণ্য বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কেরানীগঞ্জে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাটে আগুনে দগ্ধ হয়ে নারীর মৃত্যু

ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা

এস এম মিজানুর রহমান শ্যামনগর, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি / ১৯৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা

শ্যামনগরে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদ সেমিনার রুমে সভা অনুষ্ঠিত হয়।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: নাজিবুল আলমের সভাপতিত্বে ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো: শাহীনুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা ৪ আসনের সংসদ সদস্য এস এম আতাউল হক দোলন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাঈদ উজ জামান সাঈদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা আয়ুব ডলি, সহকারী কমিশনার (ভূমি)আব্দুল্লাহ আল রিফাত, সদর হাসপাতালের আর এমও ডা:সাদিউল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান অসীম কুমার মৃধা, গাবুরা ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম, কাশিমাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আনিসুজ্জামান আনিস, পদ্মপুকুর ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন, এনজিও সমন্বয়ের সাধারন সম্পাদক গাজী আল ইমরান, সিপিপির উপজেলা টিম লিডার শেখ মাকসুদুর রহমান মুকুল প্রমূখ।

 

সভার সভাপতি বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড় রেমালে রূপ নিয়ে আমাদের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। এই সময়ে, এই মৌসুমে একটি সাধারণ প্রস্তুতি আমাদের থাকেই। তার পরেও তিনি এই উপলক্ষে উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগরের উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ ইউনিয়নের আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখা; শুকনো খাবার প্রস্তুত রাখা; জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মচারীরা যেন নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান করেন; একই সঙ্গে প্রত্যেক ইউনিয়নে মেডিকেল টিম প্রস্তুত করা; পর্যাপ্ত শুকনো খাবার ও খাওয়ার পানি মজুত রাখা; দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে উদ্ধার কার্যক্রম চালানোর জন্য ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স ও স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

 

জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবেলায় ১৬৯টি আশ্রয় কেন্দ্রসহ ৮৮৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যবহারের উপযোগী করা হচ্ছে। এ ছাড়া ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে জরুরি কাজে অংশগ্রহণের জন্য। এ ছাড়া জরুরি ত্রাণকাজে ব্যবহারের জন্য ৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা মজুত রয়েছে।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা, উপজেলা প্রেসক্লাব, অনলাইন নিউজ ক্লাব, সাংবাদিকবৃন্দ, স্বেচ্চাসেবী সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com