• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:০৬
সর্বশেষ :
নকল ওষুধ বিক্রির দায়ে টাঙ্গাইলে লাজফার্মাকে জরিমানা ২ লাখ অবৈধ ফুটপাত উচ্ছেদ দাবিতে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি ‌কি‌শোরগ‌ঞ্জ থানায় আসামিরা দিচ্ছেন ওসিকে বিদায় সংবর্ধনার ক্রেস্ট ঈশ্বরগঞ্জের উন্নয়ন প্রশ্নে কোনো বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য বিদ্যালয়ে অনিয়ম দুর্নীতি অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে বোর্ড উল্টো বরখাস্ত করল সভাপতিকে মধ্যরাতে বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে জামায়াত আমিরের ফেসবুক স্ট্যাটাস কিশোরগঞ্জে খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন‌্য দোয়া চাইলেন যুবদল নেতা সৈয়দ শাহ আলম ইমরান খানের জীবিত থাকার কোনো প্রমাণ নেই ইটনায় টিসিবি পণ্য বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ কেরানীগঞ্জে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাটে আগুনে দগ্ধ হয়ে নারীর মৃত্যু

বন্দুকধারীর হামলায় পাপুয়া নিউগিনিতে নিহত ৬৪

প্রতিনিধি: / ২৪৮ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আন্তর্জাতিক: পাপুয়া নিউগিনির প্রত্যন্ত অঞ্চলে আতর্কিত হামলায় অন্তত ৬৪ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অনেকে। গত রোববার ঘটনাটি ঘটেছে। সপ্তাহান্তে এনগা প্রদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরোধের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে তারা নিহত হন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পুলিশের একজন মুখপাত্র। পার্বত্য অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরে সহিংসতা চলে আসছে। কিন্তু মনে করা হচ্ছে এই হত্যাকান্ড গুলো এত বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভয়াবহ। এই সহিংসতাকে আরও বেশি মারাত্মক করে তুলেছে অবৈধ অস্ত্রের আগমন। আর তা উস্কে দিয়েছে একটি সহিংসতা চক্রকে। রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে ৬০০ কিলোমিটার দূরে ওয়াবাগ শহরের কাছে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ মরদেহগুলো সংগ্রহ করতে শুরু করেছে। রয়্যাল পাপুয়া নিউ গিনি কনস্টাবুলারি ভারপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট জর্জ ককাস বলেছেন, ‘আমার এনগাতে দেখা সহিংসতাগুলোর মধ্যে এটাই সবচেয়ে বেশি হত্যাকাÐের ঘটনা। হয়তো সম্পূর্ণ পার্বত্য অঞ্চলে এটাই সবচেয়ে বড় সহিংসতা।’ ঘটনাস্থলের গ্রাফিক্স ভিডিও এবং ছবি পেয়েছে পুলিশ। যাতে দেখা যাচ্ছে মরদেহগুলোকে ট্রাকে তুলা হচ্ছে। জমি এবং সম্পদ বণ্টন নিয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সংঘাত দিন দিন বেড়েই চলেছে এনগাতে। এর ফলে গত বছরের জুলাইয়ে সেখানে তিন মাসের লকডাউন দেওয়া হয়েছিল। সেসময় কারফিউ জারি করা হয় এবং ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়েছিল। গত আগস্টে তিন ব্যক্তির মৃতদেহের ভিডিও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়লে এই সহিংসতা আন্তর্জাতিক শিরোনামে চলে আসে। আতর্কিত হামলার পূর্বে লড়াইয়ের লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল বলে জানান গভর্নর পিটার ইপাটাস। তিনি আরও বলেন, ‘সা¤প্রতিক উত্তেজনা বৃদ্ধিতে ১৭ টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জড়িত আছে। তাই শান্তি রক্ষার দায়িত্ব এখন নিরাপত্তা বাহিনীর। প্রাদেশিক দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা জানতাম এই সংঘাত হবে। তাই আমরা নিরাপত্তাবাহিনীকে গত সপ্তাহে সতর্ক করেছিলাম। তারা যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছিল যাতে এমনটা না ঘটে।’ গত মাসে বড় ধরনের দাঙ্গা এবং লুটপাটের ঘটনায় অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছিল। পরপর এতোগুলো সহিংসতার ঘটনার পর দেশটিতে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। সূত্র : বিবিসি


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com